টানা বৃষ্টিতে নাটোরের লালপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের বুধপাড়া ও জৈতবৈকী সহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রায় ৫ শতাধিক পরিবারকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এছাড়া সড়ক ও বসতবাড়ির উঠানে সহ ঘরের মেঝেতে পানি ঢুকে পড়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। আর সাপ সহ নানা ধরনের বিষাক্ত পোকার আতংকে দিন পার করছেন মানুষ। পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা।
সরজমিনে, উত্তর লালপুর ও বুধপাড়া সহ জেতবৈকী গ্রামের সড়ক গুলি ডুবে হাঁটু পানি দেখা গেছে। ফলে ব্যটারি চালিত ভ্যান ও মোটরসাইকেলে যাতায়েতে মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়া গ্রামীণ পাকা সড়ক গুলি ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আর বাড়ীর আশে পাশে বৃষ্টির পানি থৈয় থৈয় করছে। এমনকি ঘরের মেঝেতে পানি উঠে গেছে। সাপ ও বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত পোকা ঘরের ভেতর ঢুকে পড়ছে। ফলে শিশু সহ সব বয়সের মানুষের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে বলে জানান স্থানীয়রা।
বুধপাড়া গ্রামের ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া শিক্ষার্থী ফাতেমা বলেন, আমাদের বাড়ীর উঠানে পানি থয়থয় করছে। আমি আমার ছোট ভাইকে নিয়ে খেলা করতে পারচ্ছি না। এবং আমার পায়ে চুলকানি হয়েছে। স্কুলে যাতায়াতের খুবই সমস্যা হচ্ছে।
একই গ্রামের লিমা খাতুন অশ্রু ভেজা চোখে বলেন, টানা বৃষ্টির জন্য আমার স্বামীর কোন কাজ নেই। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে কেউ কোন খোঁজ খবর নেই না। এছাড়া বৃষ্টির পানি আমাদের ঘরের মেঝো ডুবে গেছে। ঘরের ভিতরে সাপ এসে বিছনায় উঠছে। আতংকের মধ্যে আছি।
জৈতবৈকী গ্রামের রমজান আলী বলেন, একটু বৃষ্টি হলে বাড়ীর আশে পাশে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এমনকি সড়ক গুলিতে হাটু পানি জমে থাকে।
উত্তর লালপুর গ্রামের আশীষ কুমার সুইট বলেন, পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মেহেদী হাসান বলেন, সরজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এছাড়া সড়ক ও বসতবাড়ির উঠানে সহ ঘরের মেঝেতে পানি ঢুকে পড়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। আর সাপ সহ নানা ধরনের বিষাক্ত পোকার আতংকে দিন পার করছেন মানুষ। পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা।
সরজমিনে, উত্তর লালপুর ও বুধপাড়া সহ জেতবৈকী গ্রামের সড়ক গুলি ডুবে হাঁটু পানি দেখা গেছে। ফলে ব্যটারি চালিত ভ্যান ও মোটরসাইকেলে যাতায়েতে মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়া গ্রামীণ পাকা সড়ক গুলি ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আর বাড়ীর আশে পাশে বৃষ্টির পানি থৈয় থৈয় করছে। এমনকি ঘরের মেঝেতে পানি উঠে গেছে। সাপ ও বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত পোকা ঘরের ভেতর ঢুকে পড়ছে। ফলে শিশু সহ সব বয়সের মানুষের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে বলে জানান স্থানীয়রা।
বুধপাড়া গ্রামের ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া শিক্ষার্থী ফাতেমা বলেন, আমাদের বাড়ীর উঠানে পানি থয়থয় করছে। আমি আমার ছোট ভাইকে নিয়ে খেলা করতে পারচ্ছি না। এবং আমার পায়ে চুলকানি হয়েছে। স্কুলে যাতায়াতের খুবই সমস্যা হচ্ছে।
একই গ্রামের লিমা খাতুন অশ্রু ভেজা চোখে বলেন, টানা বৃষ্টির জন্য আমার স্বামীর কোন কাজ নেই। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে কেউ কোন খোঁজ খবর নেই না। এছাড়া বৃষ্টির পানি আমাদের ঘরের মেঝো ডুবে গেছে। ঘরের ভিতরে সাপ এসে বিছনায় উঠছে। আতংকের মধ্যে আছি।
জৈতবৈকী গ্রামের রমজান আলী বলেন, একটু বৃষ্টি হলে বাড়ীর আশে পাশে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এমনকি সড়ক গুলিতে হাটু পানি জমে থাকে।
উত্তর লালপুর গ্রামের আশীষ কুমার সুইট বলেন, পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মেহেদী হাসান বলেন, সরজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।